বৃহস্পতিবার, ৬ই ফেব্রুয়ারী, ২০২৫ ইং
০৪:১০ পি.এম
বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির (বিডিআরসিএস) উদ্যোগে ‘নগরভিত্তিক দুর্যোগ প্রস্তুতি, প্রতিক্রিয়া ও সহনশীলতার মূলধারাকরণ’ শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই প্রথমবারের মতো আয়োজিত আরবান সেমিনার ২০২৫ শহরকেন্দ্রিক দুর্যোগ যেমন ভূমিকম্প, অগ্নিকাণ্ড, এবং তাপদাহের ঝুঁকি হ্রাস এবং সহনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন অংশীদারদের মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময় এবং সহযোগিতা শক্তিশালী করার উদ্দেশ্যে আয়োজন করা হয়।
সেমিনারে আলোচনা করা হয় তীব্র তাপদাহে আগাম সতর্কতা, নগরভিত্তিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, সড়কে নিরাপত্তা, নগরস্বাস্থ্য, নগর জীবিকায়ন, এবং নগরভিত্তিক দুর্যোগে প্রস্তুতি ও জরুরি সাড়াপ্রদানের বিভিন্ন দিক নিয়ে। আন্তর্জাতিক ফেডারেশন অব রেড ক্রস এন্ড রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিজ (আইএফআরসি) এবং অন্যান্য অংশীদারদের সহায়তায় নগর উন্নয়ন কার্যক্রমের উপর একটি নিউজ লেটার প্রকাশের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
সেমিনারটি বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিডিআরসিএস-এর চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. রফিকুল ইসলাম, এনডিসি, পিএসসি (অব.)। তিনি সেমিনারে বক্তব্য রাখার সময় উল্লেখ করেন, "সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শহরগুলোতে সংঘটিত অগ্নিকাণ্ড, ভূমিকম্প, এবং তীব্র তাপদাহের প্রেক্ষাপটে নগরভিত্তিক দুর্যোগ প্রস্তুতি এবং ঝুঁকিহ্রাসকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়ার সময় এসেছে।"
তিনি আরও বলেন, "১ম আরবান সেমিনার ২০২৫-এর মাধ্যমে বিডিআরসিএস নগরভিত্তিক দুর্যোগ প্রস্তুতি ও সহনশীলতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।" সেমিনার থেকে প্রাপ্ত মতামত ও নির্দেশনাগুলো রেড ক্রস রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলনের আসন্ন ৩৫তম আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে বিশ্ব ফোরামে নগর দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসে বৈশ্বিক অগ্রাধিকারের অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করবে।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির ডিজাস্টার এন্ড ক্লাইমেট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট বিভাগের পরিচালক ইমাম জাফর সিকদার। বিশেষজ্ঞ পরামর্শদাতা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ডক্টর জামিল আহমেদ, বিডিআরসিএস-এর মহাসচিব ড. কবির এম. আশরাফ আলম এনডিসি, উপ-মহাসচিব সুলতান আহমেদ, জার্মান রেড ক্রসের বাংলাদেশ প্রধান গৌরব রে, সুইস রেড ক্রসের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ পল ড্রোজো এবং আইএফআরসি’র সিনিয়র ম্যানেজার মালিহা ফেরদৌস।
বক্তারা সেমিনারে উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের শহরগুলো দ্রুত নগরায়ন, জনসংখ্যা বৃদ্ধি এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্রমবর্ধমানভাবে দুর্যোগের ঝুঁকির সম্মুখীন হচ্ছে। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় বিডিআরসিএস, রেড ক্রস রেড ক্রিসেন্ট আন্দোলনের সদস্য রাষ্ট্রসহ অন্যান্য অংশীদারদের সহযোগিতায় নগরভিত্তিক দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাস এবং সহনশীলতা বৃদ্ধির ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়েছে।
এই প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে বিডিআরসিএস একটি আরবান ডেস্ক প্রতিষ্ঠা এবং আরবান স্টিয়ারিং ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করেছে, যা শহরভিত্তিক দুর্যোগের ঝুঁকি নিরসনে গৃহীত উদ্যোগগুলো পরিচালনার জন্য কাজ করছে। ১ম আরবান সেমিনার ২০২৫-এ আরো উপস্থিত ছিলেন বিডিআরসিএস-এর বিভিন্ন বিভাগের পরিচালক ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। সেমিনার আয়োজনে সহায়তা করেছে সুইস রেড ক্রস, জার্মান রেড ক্রস, ব্রিটিশ রেড ক্রস ও আমেরিকান রেড ক্রস।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সাবেক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উ শৈ সিং, তার স্ত্রী মে হ্লা প্রু এবং তাদের সন্তান উ সিং হাই, থোওয়াই শৈ ওয়াং ও ম্যা ম্যা খিং ভেনাসের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে আদালত।
বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, তারিখে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এই নিষেধাজ্ঞা প্রদান করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো. আব্দুল মালেক আদালতে তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য আবেদন করেন। আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর।
দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, বীর বাহাদুর উ শৈ সিংয়ের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানের প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
বিশ্বস্ত সূত্রের বরাতে দুদক আদালতকে জানায় যে, অভিযোগ সংশ্লিষ্ট উ শৈ সিং এবং তার পরিবারের সদস্যরা দেশত্যাগের চেষ্টা করছেন। সুতরাং, অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাদের বিদেশে যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা প্রয়োজন।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
বাংলাদেশের মোংলা বন্দরে পাকিস্তান থেকে প্রথমবারের মতো চিটাগুড় আমদানি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এম.টি ডলফিন-১৯ মোংলা বন্দরের ৮ নম্বর জেটিতে ভিড়েছে। জাহাজটি পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে ৫,৫০০ মেট্রিক টন চিটাগুড় নিয়ে এসেছে।
এদিন দুপুর থেকে উক্ত জাহাজ থেকে চিটাগুড় খালাসের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। খালাস হওয়া চিটাগুড় মোংলা থেকে সড়ক ও নৌপথের মাধ্যমে সিরাজগঞ্জের বাঘাবাড়িতে পরিবহন করা হবে। সেখান থেকে এটি দেশের বিভিন্ন ফিড কোম্পানিতে সরবরাহ করা হবে।
পাকিস্তান থেকে চিটাগুড়ের এই প্রথম আমদানির ফলে মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ জাহাজের ক্যাপ্টেন, নাবিক, আমদানিকারক এবং শিপিং এজেন্টের প্রতিনিধিদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত ১৯ জানুয়ারি পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে চিটাগুড় বোঝাই করে জাহাজটি মোংলা বন্দরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে। ৭ মিটার ড্রাফটের এই জাহাজটির দৈর্ঘ্য ১৪৫ মিটার।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির মন্তব্য করেছেন যে, গণহত্যার জন্য শেখ হাসিনা ক্ষমা না চাওয়ায় জনগণের ক্ষোভ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা ৩২ নম্বরে হামলার কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
তিনি বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা কলেজে ‘মার্চ ফর জাস্টিস’ কর্মসূচি শেষে এ মন্তব্য করেন। নাছির বলেন, ১৯৭৫ সালে পটপরিবর্তনের পর থেকে জিয়াউর রহমানের শাসনামল এবং খালেদা জিয়ার জোট সরকারের সময় পর্যন্ত এই বাড়িটি অক্ষত ছিল। কিন্তু জুলাই মাসে অভুত্থানের পর গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে, এবং সেই ঘটনার পরও শেখ হাসিনার বক্তব্যে কোনো অনুশোচনা দেখা যায়নি। এই কারণে ক্ষুব্ধ জনগণের একটি অংশ হামলা চালিয়েছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, জুলাই ও আগস্ট মাসে দুই হাজারেরও বেশি নিরীহ মানুষ নিহত হয়েছে। তাদের আত্মত্যাগের সঠিক মূল্যায়ন তখনই সম্ভব হবে যখন বিচার কার্যক্রম শুরু হবে এবং সন্ত্রাসীরা গ্রেপ্তার হবে।
এ সময় নাছির ছাত্রলীগের কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান যেন তারা শেখ হাসিনার উসকানিতে পা না দেয় এবং তার নির্দেশ পালন করা থেকে বিরত থাকে। কর্মসূচি শেষে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা কলেজ অধ্যক্ষের কাছে ছাত্রলীগের বিচারের দাবিতে একটি স্মারকলিপি প্রদান করেন।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
মিয়ানমার সেনাবাহিনী বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য তরুণ-তরুণীদের জোরপূর্বক নিয়োগ অব্যাহত রেখেছে। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে যেকোনো যুবক বা যুবতীকে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, কখনও রাস্তায় এবং কখনও বাড়িতে হানা দিয়ে। এর ফলে শত শত তরুণ ও তরুণী অপহৃত হয়েছে।
স্থানীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে দেখা যায়, চলতি বছরের শুরু থেকে মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী সেনা নিয়োগের কার্যক্রমকে জোরদার করেছে। এই কার্যক্রমের আওতায় রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হচ্ছে। বিশেষ করে মান্দালয় ও বাগান অঞ্চলে শত শত যুবক-যুবতীকে অপহরণ করা হয়েছে।
মান্দালয় স্ট্রাইক কমিটির এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, জানুয়ারিতে মান্দালয়ের সাতটি টাউনশিপ থেকে অন্তত ২৩৭ জনকে রাস্তা থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। অপহৃতদের বয়স ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, যারা পালানোর চেষ্টা করেছেন এবং আদেশ অমান্য করেছেন, তাদের বন্দুকের মুখে জীবননাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে। জান্তা সেনারা তল্লাশির অজুহাতে রাতের বেলায় বাড়ি বাড়ি অভিযান চালাচ্ছে, লোকজনকে মারধর ও গ্রেফতার করছে।
চলতি বছরের শুরু থেকে জান্তা সরকার মান্দালয়ে অভিযান ও অপহরণের সংখ্যা বৃদ্ধি করেছে। শহরের বিভিন্ন চেকপয়েন্টে ট্রাফিক পুলিশ, সেনা ও পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এই নিরাপত্তা বাহিনী যানবাহনের লাইসেন্স, মোবাইল ফোন এবং ভিপিএন ব্যবহার পরীক্ষা করে জিজ্ঞাসাবাদ ছাড়াই ঘটনাস্থলেই গ্রেফতার করছে। মানবাধিকার সংস্থাগুলো জানিয়েছে, তারা মূলত কর্মক্ষেত্রে যাওয়া ও ফেরার পথে সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করছে এবং তরুণদের সশস্ত্র সংঘাতে টেনে আনছে। এর ফলে সন্ধ্যা ৬টার পর মান্দালয়ের রাস্তাগুলো প্রায় জনশূন্য হয়ে পড়ছে।
জান্তা কর্তৃপক্ষ যুদ্ধ করার জন্য যোগ্য নাগরিকদের বিদেশ ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এখন থেকে সরকারের অনুমতি ছাড়া কেউ বিদেশ ভ্রমণ করতে পারবে না। গত মঙ্গলবার এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। চার বছর আগে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সেনাবাহিনী ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশটিতে গৃহযুদ্ধ চলছে। তখন থেকে জাতিগত সংখ্যালঘু সশস্ত্র গোষ্ঠী ও অন্যান্যদের সঙ্গে লড়াইয়ে একের পর এক অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ হারানোর পর ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে জান্তা সরকার।
সামরিক শাসনের বিরোধিতায় গড়ে ওঠা পিপলস ডিফেন্স ফোর্সেস (পিডিএফ) ও জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো জান্তা সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার লক্ষ্যে দীর্ঘদিন ধরে লড়াই করছে। এই লড়াইয়ে জান্তা বাহিনী মারাত্মকভাবে হিমশিম খাচ্ছে। গত মাসের শেষের দিকে জান্তা সরকার একটি আইন পাস করেছে, যার মাধ্যমে সেনাবাহিনীতে নিয়োগের যোগ্য ব্যক্তিদের ওপর নতুন বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এই আইনের আওতায় ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী পুরুষ এবং ১৮ থেকে ২৭ বছর বয়সী নারীদের সরকারের অনুমতি ছাড়া দেশত্যাগের অনুমতি দেওয়া হবে না।
আইনের ৫১ ধারায় বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আদেশের আওতায় পড়বেন তাকে কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া বিদেশে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হবে না।’ নতুন এই নিষেধাজ্ঞা তাদের জন্য প্রযোজ্য হবে, যারা সেনাবাহিনীতে ডাক পেয়েছেন অথবা সামরিক পরিষেবা থেকে ছাড়, বরখাস্ত বা নিয়োগ স্থগিতের ঘটনায় আপিলের ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করছেন। আইন অমান্য করলে তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড হতে পারে। সামরিক পরিষেবা আইনে বাহিনীতে নিয়োগের জন্য ডাক পাওয়া ব্যক্তিদের কমপক্ষে দুই বছর দায়িত্ব পালনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। তবে জরুরি অবস্থার সময় এই বাধ্যবাধকতা পাঁচ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে।
এছাড়া, ইয়াঙ্গুন অঞ্চলে নারীদের নিবন্ধন করে সামরিক চাকরির জন্য নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করেছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে পুরনো সেনা নিয়োগ আইন বাতিল করার পর থেকে পুরুষ নিয়োগপ্রাপ্তদের ৯টি ব্যাচকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। জানুয়ারির মাঝামাঝি সময়ে ইয়াঙ্গুন অঞ্চলে নারীদের তালিকা তৈরি শুরু করা হয়েছে, যেখানে লাখ লাখ নারী কারখানায় কাজ করেন। বিদ্রোহীদের সঙ্গে লড়াইয়ে মিয়ানমার জান্তা সরকার তীব্র সৈন্য সংকটের মুখোমুখি হওয়ায় এবার নারীদের নিবন্ধন শুরু হয়েছে।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ