মঙ্গলবার, ২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ ইং
০৪:৩৬ পি.এম
শরীয়তপুর জেলার সবচেয়ে আলোচিত এবং বিতর্কিত ঠিকাদার মোল্লা এন্টারপ্রাইজের মালিক মজিবর মোল্লা। বিগত ১৭ বছরে সরকারি প্রকল্পগুলোর নামে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন তিনি। স্থানীয়রা বলছেন, প্রকল্পের টাকার একটি বড় অংশ ভাগাভাগি হয়েছে দুর্নীতিবাজ প্রকৌশলী এবং রাজনৈতিক নেতাদের সাথে। এর ফলে জনগণের জন্য উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দেয়া কাজগুলো হয়েছে নিম্নমানের।
দুর্নীতির মাধ্যমে গড়ে তোলা সাম্রাজ্য:
মজিবর মোল্লার সম্পদ তালিকা দিন দিন দীর্ঘ হচ্ছে। শরীয়তপুর সদর উপজেলার প্রাণকেন্দ্রে তিনি গড়ে তুলেছেন দুইটি বিশাল বহুতল ভবন। তার নামে-বেনামে জমি ও অন্যান্য সম্পত্তি বাড়ছে প্রতিনিয়ত। স্থানীয়দের অভিযোগ, তিনি তার সম্পদের বেশিরভাগই দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জন করেছেন। রাস্তা, ব্রিজ, ড্রেনেজ ব্যবস্থার মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলোতে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন তিনি।
সরকারি প্রকল্পে রাস্তা নির্মাণে নিম্নমানের সামগ্রী:
নির্মাণাধীন রাস্তায় ব্যবহৃত পচা ইট ও নিম্নমানের খোয়ার কারণে রাস্তার স্থায়িত্ব নিয়ে উদ্বিগ্ন স্থানীয় বাসিন্দারা। কাজ শুরুর পর থেকেই এলাকাবাসী দেখেছেন, রাস্তার জন্য প্রয়োজনীয় মানসম্মত সামগ্রী ব্যবহার না করে নিম্নমানের উপকরণ দিয়ে কাজ চালানো হচ্ছে। নির্মাণস্থল থেকে সংগ্রহ করা ইট ও খোয়ার নমুনা পরীক্ষা করলে এগুলো মানহীন বলে প্রমাণিত হয়। স্থানীয় একজন বাসিন্দা বলেন, “ আমরা আমাদের ট্যাক্সের টাকার যথাযথ ব্যবহার চাই।”
প্রকৌশলীদের সাথে আঁতাতের অভিযোগ:
স্থানীয়দের অভিযোগ, ঠিকাদার মজিবর মোল্লা শরীয়তপুর পৌরসভার কিছু অসাধু প্রকৌশলীর সঙ্গে মিলে এই অনিয়ম চালাচ্ছেন। সাধারণ মানুষ এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার অভিযোগ করলেও কোনো পদক্ষেপ নেয়া হয়নি। অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদার ও প্রকৌশলীদের মধ্যে লেনদেনের কারণে নিম্নমানের কাজের বিষয়টি ইচ্ছাকৃতভাবে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।
রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে দুর্নীতি ঢাকার চেষ্টা:
বিগত ১৭ বছর ধরে মজিবর মোল্লা আওয়ামী লীগ সরকারের উচ্চপর্যায়ের নেতাদের সাথে আঁতাত করে কাজ করেছেন। তাদের আশ্রয়ে থেকে নিজের দুর্নীতির পরিধি বাড়িয়েছেন তিনি। তবে সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগের ক্ষমতার বাইরে থাকার আশঙ্কায় তিনি বিএনপির ছায়ায় আশ্রয় নেয়ার চেষ্টা করছেন বলে স্থানীয়দের অভিযোগ। রাজনৈতিক দল বদল করে নিজের অপরাধ আড়াল করার এই চেষ্টা সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে।
জমকালো জীবনযাপন ও স্থানীয়দের ক্ষোভ:
মজিবর মোল্লার পৈত্রিক বাড়ি সদর পৌরসভার ৬ নং ওয়ার্ডে থাকলেও বর্তমানে তিনি ৫ নং ওয়ার্ডে নির্মিত বিলাসবহুল দোতলা ভবনে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। তার বিপুল সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে একাধিক জমি, গাড়ি এবং নগদ অর্থ। এলাকাবাসী বলছেন, তার এই বিলাসবহুল জীবনযাপন জনগণের করের টাকায় গড়ে তোলা।
স্থানীয়দের প্রতিক্রিয়া: ‘দল বদলে আড়াল হয় না’:
একজন স্থানীয় প্রবীণ নেতা গণমাধ্যমকে বলেন, “এ ধরনের ঠিকাদাররা ক্ষমতাসীন দলের ছত্রছায়ায় থেকে জনগণের টাকা লুট করে। এখন বিএনপির ছায়ায় ঢুকে অপরাধ আড়াল করার চেষ্টা করছে। এদের মতো লোকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।”
সুশীল সমাজের দাবি: আইনের আওতায় আনুন:
সুশীল সমাজ এবং শরীয়তপুরের সচেতন মহল জোর দাবি জানিয়েছেন, ঠিকাদার মজিবর মোল্লার মতো দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হোক। তারা বলছেন, “যতদিন এসব দুর্নীতিবাজ ঠিকাদাররা ধরা পড়বে না, ততদিন শরীয়তপুরের উন্নয়ন থমকে থাকবে। এসব ব্যক্তির অপকর্ম জনগণের উন্নয়নের পথে বড় বাধা।”
দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান:
স্থানীয়দের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনও তার বিরুদ্ধে মুখ খুলতে শুরু করেছে। তারা বলছেন, “সরকারি প্রকল্পের কাজে এত নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করার দায়ে মজিবর মোল্লার বিরুদ্ধে দ্রুত তদন্ত হওয়া উচিত। তার সব অবৈধ সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে জনগণের কল্যাণে কাজে লাগানো উচিত।”
আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে আমাদের পরবর্তী প্রতিবেদনে চোখ রাখুন...............
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
রাজশাহীতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পেতে বিভিন্ন প্রার্থী দৌড়ঝাঁপ শুরু করেছেন। এর মধ্যে গোদাগাড়ী উপজেলার বাসিন্দা মেজর জেনারেল (অব.) শরিফ উদ্দিন অন্যতম। তিনি বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার (সাবেক) সামরিক সচিব এবং রাজনৈতিক উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য। উল্লেখ্য, তিনি প্রয়াত ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী ব্যরিষ্টার আমিনুল হকের ছোট ভাইও বটে।
বিএনপির নীতিনির্ধারণী মহল থেকে জানা গেছে, রাজশাহী-১ (তানোর-গোদাগাড়ী) আসনে শরিফ উদ্দিনকে মনোনয়ন দেয়া হবে বলে নেতাকর্মীদের মধ্যে আলোচনা চলছে। হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে কর্মী সমর্থকদের মধ্যে এই আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। ফলে বিএনপির রাজনীতিতে নতুন সমীকরণের সূচনা হয়েছে এবং দলটি ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠ গোছানোর কাজ শুরু করেছে। এই প্রেক্ষাপটে, মেজর জেনারেল (অব.) শরিফ উদ্দিন তৃণমূলের পছন্দের শীর্ষে উঠে এসেছেন।
রাজশাহী-১ আসনটি ভিআইপি হিসেবে পরিচিত, যা স্বাধীনতার পর থেকে রাজনৈতিক মহলে বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। এখানে বিএনপি সমর্থিত প্রয়াত ব্যরিষ্টার আমিনুল হক এমপি নির্বাচিত হন এবং পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের টিকিটে ওমর ফারুক চৌধুরীও এমপি নির্বাচিত হন।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, মনোনয়ন প্রত্যাশীরা বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রমের মাধ্যমে তৃণমূল নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মনোযোগ আকর্ষণের চেষ্টা করছেন। তবে, বিএনপির আদর্শিক নেতা ও কর্মী-সমর্থকদের কাছ থেকে তেমন সাড়া না পাওয়ায় অনেকেই মাঠ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।
দলীয় সূত্রে জানা যায়, রাজশাহী অঞ্চলে বিএনপির আদর্শিক রাজনীতি ও নেতৃত্বে ব্যরিষ্টার আমিনুল হক পরিবারের কোন বিকল্প নেই। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এখানে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা প্রায় নিশ্চিত।
স্থানীয় রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, মেজর জেনারেল (অব.) শরিফ উদ্দিনের মতো নেতাদের মনোনয়নপত্র বিতরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তাদের সুপারিশে অন্যদের মনোনয়ন হয়। ফলে, রাজনৈতিক প্রতিযোগিতায় শরিফ উদ্দিনের মতো নেতাদের হারানো সম্ভব নয়। তারা যেকোনো রাজনৈতিক দলের জন্য মূল্যবান সম্পদ।
এ বিষয়ে তানোর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক হযরত আলী মাস্টার বলেন, "দেশের সর্ববৃহৎ গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল বিএনপি। দলের মনোনয়ন প্রত্যাশা স্বাভাবিক। তবে, মেজর জেনারেল (অব.) শরিফ উদ্দিনের মনোনয়ন নিশ্চিত। আমরা তার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাঠ গোছানোর কাজ শুরু করেছি। রাজশাহী-১ আসন বিএনপির ঘাঁটি। শরিফ উদ্দিনের কোন বিকল্প নেই এবং তিনি বিপুল ভোটে জয়লাভ করবেন, ইনশাল্লাহ।"
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
চাঁদপুর জেলার সদর উপজেলায় একটি বিশেষ অভিযানে মাদক কারবারি শাহজাহান গাজী (৫৫) এবং তার দুই পুত্র ফয়েজ (২৫) ও পারভেজ গাজী (২২) গ্রেপ্তার হয়েছেন। জেলা টাস্কফোর্সের এই অভিযানটি ২৬ নভেম্বর ২০২৪ তারিখে ভোর ৬টার দিকে পরিচালিত হয়। অভিযানে অংশগ্রহণ করেন জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাগণ, সেনাবাহিনী এবং পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃত শাহজাহান গাজী শ্রীরামপুর বহরিয়া বাজার এলাকার গাজী পরিবারের সদস্য। তার দুই পুত্র ফয়েজ ও পারভেজও একই পরিবারের। অভিযানের সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য এবং মাদক বিক্রির সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. আসাদুজ্জামান সরকার জানান, অভিযানে ৪৫০ গ্রাম গাঁজা, ১২৮ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ১টি ডিজিটাল মেশিন, ১০টি মোবাইল ফোন এবং ১৬,১১০ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে চাঁদপুর সদর মডেল থানায় নিয়মিত মামলা রুজু করা হয়েছে।
এছাড়া, অভিযানে জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমানসহ অন্যান্য কর্মকর্তাগণ, সেনাবাহিনী এবং পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এই অভিযান মাদকদ্রব্যের বিরুদ্ধে চলমান সংগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া: আধুনিক চিকিৎসা সেবা ও ক্লিনিকাল ডায়াগনস্টিক সুবিধা নিয়ে যাত্রা শুরু করেছে ভেড়ামারা মডেল হাসপাতাল। গতকাল, মঙ্গলবার দুপুরে, ভেড়ামারা পৌরসভার পাশে অবস্থিত এই হাসপাতালটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার পারভেজ।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক সিভিল সার্জন এবং সাদিয়া ক্লিনিকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ আব্দুল হান্নান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভেড়ামারা উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও চাঁদগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জানবার হোসেন, ভেড়ামারা নাসিং হোমের স্বত্বাধিকারী ডাঃ আবু সাঈদ, ইসলামীয়া ডায়গনষ্টিক সেন্টারের মালিক হাজী শরীফ, এবং ভেড়ামারা ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টার ওনার্স এসোসিয়েশন’র সাবেক সভাপতি ডাঃ আমিরুল ইসলাম মান্নান।
অনুষ্ঠানে জমজম প্রাইভেট হাসপাতালের পরিচালক আতিক হাসান দক্ষতার সঙ্গে অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করেন। বক্তৃতা প্রদান করেন ভেড়ামারা কিন্ডার গার্ডেন অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক ফিরোজ মাহমুদ, ভেড়ামারা মডেল হাসপাতালের পরিচালক বিএম নাসরিন আক্তার, এবং অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে, ক্বারী মেহেদী হাসান দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন। এই নতুন হাসপাতালটি এলাকার মানুষের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র হিসেবে কাজ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
নীলফামারীর সৈয়দপুরে সম্প্রতি একটি বিনামূল্যে চক্ষু সেবা ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়, যা স্থানীয় জনগণের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যসেবা প্রদান করে। এই ক্যাম্পে চোখের ছানি অপারেশন এবং বিনামূল্যে চশমা বিতরণ করা হয়।
২৫ নভেম্বর অনুষ্ঠিত এই ক্যাম্পে বিভিন্ন চোখের রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়। বিশেষ করে, চশমা প্রয়োজন এমন রোগীদের জন্য চশমা বিতরণের ব্যবস্থা করা হয়। ক্যাম্পে উপস্থিত চিকিৎসকরা ৬০ জন রোগীকে চিহ্নিত করেন, যাদের চোখের অপারেশন প্রয়োজন ছিল। তাদের মধ্যে ৫২ জনকে শহরের বাইপাস মহাসড়কে অবস্থিত মরিয়ম চক্ষু হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তাদের চোখের ছানি অপারেশন সম্পন্ন করা হয় এবং প্রত্যেক রোগীকে বিনামূল্যে চশমা প্রদান করা হয়।
এই মহৎ উদ্যোগে অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রদান করে ডার্ক ইন্টারন্যাশনাল নেটওয়ার্ক নামক একটি সংস্থা। মরিয়ম চক্ষু হাসপাতাল সৈয়দপুর এই ক্যাম্পের আয়োজন করে এবং সেতুবন্ধন পাঠাগার সার্বিক সহযোগিতা প্রদান করে।
ক্যাম্পের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দপুর উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ জুয়েল চৌধুরী। এই ধরনের উদ্যোগ স্থানীয় জনগণের স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ