বুধবার, ১৫ই জানুয়ারী, ২০২৫ ইং
১২:০২ পি.এম
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা এবং সাবেক পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এম আজিজুল হক আর আমাদের মাঝে নেই। তিনি বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ভোরে রাজধানীর উত্তরায় তার নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন। তাঁর মৃত্যুতে দেশবাসীর মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)
মৃত্যুকালে এম আজিজুল হকের বয়স ছিল ৮৫ বছর। তিনি স্ত্রী, তিন পুত্র, নাতি-নাতনিসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। উল্লেখ্য, এম আজিজুল হকের এক পুত্র, হাসিব আজিজ, বর্তমানে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
মরহুমের নামাজের জানাজা আজ বাদ যোহর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসে এসআই শিরু মিয়া মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে।
এম আজিজুল হক ১৯৭০ সালে পার্লামেন্ট সদস্য (এম এন এ) আব্দুর রহমান বকাউলের সন্তান হিসেবে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৪০ সালের ১৩ ডিসেম্বর শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার সখিপুর থানার চরভাগা বকাউল কান্দিতে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।
তিনি ১৯৯৬ সালের জুলাই থেকে ১৯৯৭ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পরবর্তী সময়ে, ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের অধীনে ২০০৭ সালে গঠিত ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করেন। তিনি স্থানীয় সরকার, নৌপরিবহন ও বিমান মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন।
এম আজিজুল হক বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং ইসলামী ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং রূপালী ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের অর্থ উপদেষ্টা হিসেবেও কাজ করেছেন।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি তথ্য ছড়িয়ে পড়েছে, যেখানে দাবি করা হয়েছে যে, জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমসহ ৪৫ জনের পাসপোর্ট জব্দ করেছে সেনাবাহিনী। এই তথ্যটি সম্পূর্ণরূপে ভুয়া এবং বানোয়াট বলে প্রতিস্থাপন করেছে আন্তর্জাতিক ফ্যাক্টচেক প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার।
১৫ জানুয়ারি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানায়, সারজিস আলমসহ ৪৫ জনের পাসপোর্ট জব্দের বিষয়টি সঠিক নয়। কোনো তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই এই দাবি প্রচার করা হচ্ছে এবং সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকেও এটি মিথ্যা বলে নিশ্চিত করা হয়েছে। অনুসন্ধানের সময়, BBC NEWS 2470 নামক একটি ব্লগ ওয়েবসাইটে গত ১২ জানুয়ারি “ব্রেকিং নিউজ: সারজিস আলমসহ ৪৫ জনের পাসপোর্ট জব্দ করেছে সেনাবাহিনী” শীর্ষক একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, গত ১২ জানুয়ারি রাতে সেনাবাহিনী একটি গোপন অভিযানে সারজিস আলমসহ আরও ৪৪ জনকে আটক করে। ধারণা করা হচ্ছে, তারা অবৈধ উপায়ে ইউরোপে যাওয়ার পরিকল্পনা করছিল। প্রতিবেদনে সেনাবাহিনীর এক মুখপাত্রের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, ‘আমরা একটি নির্ভরযোগ্য তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে পাসপোর্টগুলো জব্দ করেছি। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, তারা ভুয়া কাগজপত্র ব্যবহার করে ইউরোপে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিল।’
তবে, মূলধারার জাতীয় বা আন্তর্জাতিক কোনো গণমাধ্যমে এই বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। এছাড়া, সারজিস আলম কিংবা অন্য কোনো ব্যক্তি কর্তৃক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে এমন কোনো অভিযোগের তথ্যও পাওয়া যায়নি।
রিউমর স্ক্যানার টিম বিষয়টি অধিকতর যাচাইয়ের জন্য আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরে (আইএসপিআর) যোগাযোগ করে। আইএসপিআর জানায়, ‘এটি একটি মিথ্যা সংবাদ।’ অর্থাৎ, গত ১২ জানুয়ারি BBC NEWS 2470 নামক একটি ভূঁইফোড় ব্লগিং ওয়েবসাইট থেকে আলোচিত দাবিটি প্রচার করা হয়, যা পরবর্তীতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
সুতরাং, সারজিস আলমসহ ৪৫ জনের পাসপোর্ট জব্দ করেছে সেনাবাহিনী শীর্ষক দাবিটি সম্পূর্ণরূপে ভুয়া এবং বানোয়াট।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
পাকিস্তানের পেসার ইহসানউল্লাহ, যিনি সম্প্রতি পিএসএল থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন, মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে তার সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছেন। দুই দিন আগে, তিনি এই টুর্নামেন্ট থেকে চিরতরে নিজেকে সরিয়ে নেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন, কারণ তিনি আসন্ন পিএসএলে কোনো দল পাননি। তবে, তিনি এখন ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর কাছে ক্ষমা চেয়ে আবারও খেলায় ফিরে আসার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
২০২৩ সালের পিএসএলে ইহসানউল্লাহ মুলতান সুলতানসের হয়ে খেলেছিলেন। তিনি ১৫০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় বল করে চমক দেখিয়েছিলেন এবং ১৪ ম্যাচে ৭.৫৯ রান দিয়ে ২২ উইকেট শিকার করেন। তার এই পারফরম্যান্স তাকে পাকিস্তানের টি-টোয়েন্টি স্কোয়াডে জায়গা করে দিতে সহায়তা করে। আফগানিস্তানের বিপক্ষে তার অভিষেকের পর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষেও খেলার সুযোগ পান। এই সিরিজের সময় তার ওয়ানডে অভিষেকও ঘটে, কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত, তিনি কনুইয়ে চোট পান।
ইনজুরির পর, তিনি নিজেকে আবার মেলে ধরতে পারেননি, যা তার পিএসএল ড্রাফটে প্রতিফলিত হয়। ২০২৫ সালের ড্রাফটে কোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি তাকে নিতে আগ্রহ দেখায়নি, যার ফলে তিনি অবসরের ঘোষণা দেন। অবসরের ঘোষণা দেওয়ার সময় তিনি বলেন, 'আমি পিএসএল থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি আর ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলতে চাই না। আমার লক্ষ্য হচ্ছে পিএসএলের ওপর নির্ভর না করেই পাকিস্তানকে প্রতিনিধিত্ব করা।'
তবে, মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিজের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করে ইহসানউল্লাহ মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) জিও সুপারকে বলেন, 'আপনি জানেন, ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো আমাকে দলে নেয়নি। তাতে পরিবার ও সাধারণ মানুষের কথাতে আমি বিরক্ত হয়েছি। সে কারণে আবেগতাড়িত হয়ে সিদ্ধান্তটি নিয়েছিলাম। পিএসএলের এখনও ৪ মাস বাকি, আমি এ সময়ে কষ্ট করে যাব। আল্লাহ চাইলে যারা এখন আমাকে নেয়নি, তারা পরে দলে নিতে পারে। সুতরাং, পিএসএল থেকে অবসরের কোনো পরিকল্পনা নেই। আবেগতাড়িত হয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।'
সোয়াত উপত্যকায় জন্ম নেওয়া ইহসানউল্লাহ সর্বশেষ গত বছর ডিসেম্বরে খেলেছেন। ঘরোয়া টি-টোয়েন্টিতে তিনি চার ম্যাচে মাত্র ২টি উইকেট শিকার করেছেন।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বিচারক মো. রবিউল আলম বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ডেসটিনি ট্রি প্ল্যান্টেশন লিমিটেডের গাছ বিক্রির টাকা আত্মসাৎ মামলায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. রফিকুল আমিনসহ ১৯ জনকে ১২ বছরের কারাদণ্ড প্রদান করেছেন।
এর আগে, গত বছর ২৮ নভেম্বর রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল, কিন্তু ওইদিন রায় প্রস্তুত না হওয়ায় বিচারক রায় ঘোষণার জন্য ১৫ জানুয়ারি নতুন দিন ধার্য করেন। গত বছরের ১১ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করা হয়েছিল।
মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন: ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রফিকুল আমিন, পরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুনুর রশিদ, প্রধান কার্যালয়ের চেয়ারম্যান মো. হোসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ গোফরানুল হক, মো. সাইদ-উর রহমান, মেজবাহ উদ্দিন স্বপন, ইঞ্জিনিয়ার শেখ তৈয়েবুর রহমান, গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস, পরিচালক সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন, ইরফান আহমেদ সানী, মিসেস ফারহা দিবা, জামসেদ আরা চৌধুরী, প্রফিট শেয়ারিং ডিস্ট্রিবিউটর মো. জসিম উদ্দীন ভূঁইয়া, ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেডের সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, সদস্য মো. আবুল কালাম আজাদ, ডায়মন্ড এক্সিকিউটিভ এস এম আহসানুল কবির বিপ্লব, জোবায়ের সোহেল এবং আব্দুল মান্নান, ক্রাউন এক্সিকিউটিভ মোসাদ্দেক আলী খান।
বর্তমানে, আসামিদের মধ্যে কারাগারে রয়েছেন: ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রফিকুল আমিন, তার স্ত্রী ফারহা দিবা এবং মোহাম্মদ হোসেন। অন্যদিকে, লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) হারুনুর রশিদ জামিনে আছেন, এবং বাকি ১৫ আসামি পলাতক রয়েছে।
মামলার প্রেক্ষাপটে জানা যায়, ২০১২ সালের ৩১ জুলাই গ্রাহকদের ২ হাজার ২৫৭ কোটি ৭৮ লাখ ৭৭ হাজার ২২৭ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগে ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রফিকুল আমিনসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার কলাবাগান থানায় মামলা দায়ের করেন দুদকের উপপরিচালক মো. মোজাহার আলী সরকার।
মামলার তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২০ মার্চ ১৯ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন তদন্ত কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার। তদন্তে আরও সাতজনের নাম আসামির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ২০১৬ সালের ২৪ আগস্ট আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। এই মামলায় বিচার চলাকালে ১৪০ জন সাক্ষ্য প্রদান করেছেন।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
গাজীপুরের চন্দ্রায় অবস্থিত ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে অনুষ্ঠিত হয়েছে ওয়ালটন প্লাজার দিনব্যাপী ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট-২০২৫’। এই সামিটের মূল স্লোগান ছিল ‘আমরা সেরা ছিলাম, আমরা সেরা আছি, আমরা সেরা থাকবো’, যা প্রতিষ্ঠানটির বিক্রয় প্রবৃদ্ধি এবং সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতিকে প্রতিফলিত করে।
সামিটের উদ্বোধন করা হয় বেলুন উড়িয়ে, যেখানে ওয়ালটনের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ উপস্থিত ছিলেন। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা ওয়ালটন প্লাজার সহস্রাধিক সদস্য এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। তাঁরা বিক্রয় প্রবৃদ্ধি, সামাজিক ও মানবিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা এবং সর্বোচ্চ গ্রাহকসেবা প্রদানের ক্ষেত্রে সেরা থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। বক্তারা উল্লেখ করেন যে, ওয়ালটন প্লাজা দেশের ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল ও প্রযুক্তিপণ্য বিক্রিতে শীর্ষস্থান অধিকার করে আছে।
এছাড়া, প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়ভাবে সর্বোচ্চ ট্যাক্স ও ভ্যাট প্রদানকারী হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন করেছে। ব্যবসার পাশাপাশি, ওয়ালটন প্লাজা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, স্বাস্থ্য সুরক্ষা, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং দক্ষতা উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন সামাজিক দায়বদ্ধতামূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছে।
‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষা নীতি’র আওতায়, ওয়ালটন প্লাজা কয়েকশ কিস্তি ক্রেতা এবং তাদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে। এসব কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি সেরা সেলস নেটওয়ার্কের সম্মান অর্জন করেছে।
১৪ জানুয়ারি, মঙ্গলবার সকালে ওয়ালটন হাই-টেক পার্কে দিনব্যাপী ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট-২০২৫’ উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র চেয়ারম্যান এস এম শামছুল আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম, ওয়ালটন মাইক্রো-টেক করপোরেশনের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার নিশাত তাসনিম শুচি, এবং ওয়ালটন প্লাজার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রায়হানসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক এবং ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান।
সামিটে সারাদেশের প্রায় ৭শ ওয়ালটন প্লাজা থেকে ম্যানেজার, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার, ক্রেডিট ম্যানেজারসহ বিভিন্ন স্তরের সহস্রাধিক কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। তাঁদের উপস্থিতিতে ওয়ালটন হাই-টেক পার্কের আঙিনা উৎসবমুখর পরিবেশে রূপ নেয়। সামিটে ওয়ালটন প্লাজার বিক্রয় প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে ব্যবসায়িক কলাকৌশল নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা প্রদান করেন ওয়ালটন কর্তৃপক্ষ।
২০২৩ সালে বিক্রয় বৃদ্ধিতে বিশেষ অবদান রাখায় ১৯টি ক্যাটাগরিতে ওয়ালটন প্লাজার ১৯০ জনকে পুরস্কৃত করা হয়। অনুষ্ঠানে পুরস্কারপ্রাপ্তদের হাতে ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র তুলে দেন ওয়ালটন প্লাজার এমডি মোহাম্মদ রায়হান।
সন্ধ্যায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে শেষ হয় ওয়ালটন প্লাজার দিনব্যাপী ‘চ্যালেঞ্জার্স সামিট-২০২৫’।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ