বুধবার, ১৫ই জানুয়ারী, ২০২৫ ইং
০৭:৫০ পি.এম
কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়ায় একটি পেয়ারা গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় মোহাম্মদ রাশেদ (২০) নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুর বাজারের পশ্চিমে এই মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
নিহত যুবক উপজেলার বাহারছড়ার শামলাপুর পশ্চিম পাড়া এলাকার মৃত রশিদ আহমেদের পুত্র। বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক শোভন কুমার সাহা জানান, বুধবার সকালে নুর নাহার নামের এক নারী বাগানে সুপারি কুড়াতে গিয়ে গাছের ডালে ঝুলন্ত অবস্থায় রাশেদের মরদেহটি দেখতে পান। তার চিৎকারে আশেপাশের লোকজন জড়ো হন। খবর পেয়ে নিহতের আত্মীয়-স্বজনরা ঘটনাস্থলে আসেন এবং বাহারছড়া পুলিশকে অবহিত করেন। পরে পুলিশ এসে রশি কেটে মরদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। এ সময় নিহতের শরীরে পোশাক, হাতের ঘড়ি, পকেটে ম্যানিব্যাগ ও মোবাইল ফোনসহ সবকিছুই ঠিকঠাক অবস্থায় পাওয়া যায়।
নিহতের বড় ভাবি সলেমা খাতুন বলেন, গাছের শাখার সঙ্গে যে রশি বাঁধানো হয়েছে, তার দূরত্ব মাটির সঙ্গে একেবারেই সমান এবং নিচে গড়াগড়ির কোনো দৃশ্যমান আলামত দেখা যায়নি। এই অবস্থায় রহস্যের জন্ম হয়েছে। পায়ের জুতা, গাঁয়ের পোশাক এবং জিহ্বা সামান্য কামড়ানো থাকলেও সবকিছুই প্রায় স্বাভাবিক। এ কারণে সবাই অস্বাভাবিক মৃত্যুর সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করছেন। শরীরে বড় ধরনের আঘাতের চিহ্ন দেখা যায়নি। এই ঘটনার সঠিক তদন্তের প্রয়োজন রয়েছে, কারণ এটি স্বাভাবিক মৃত্যু বলে মনে হচ্ছে না। তিনি আরও বলেন, "সে অনেক শান্ত স্বভাবের ছেলে। আত্মহত্যা করার মতো ছেলে সে নয়। যারা এই কাজ করছে আল্লাহ যেন তাদের বিচার করে, সৃষ্টিকর্তার কাছে বিচারের প্রার্থনা করি।"
বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক শোভন কুমার সাহা জানান, নিহতের শরীরে বড় ধরনের কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। মরদেহের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে এবং নিহতের মা ও ভাইকে আইনি পরামর্শ প্রদান করা হয়েছে।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
ইসরাইলি সেনাবাহিনী গাজা-মিশর সীমান্ত বরাবর ফিলাডেলফি করিডোর থেকে সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তুতি গ্রহণ করছে। একটি প্রত্যাশিত যুদ্ধবিরতি চুক্তির সম্ভাবনা জোরালো হওয়ার প্রেক্ষাপটে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এই তথ্য প্রকাশিত হয়।
গাজা অঞ্চলে যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার জন্য আলোচনা চলছে, যেখানে জিম্মি ও বন্দিবিনিময় চুক্তির সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা চলছে। কাতার সূত্রে জানা যায়, ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস এবং ইসরাইলের মধ্যে জিম্মি ও বন্দিবিনিময় চুক্তি নিয়ে আলোচনা শেষ পর্যায়ে রয়েছে।
মধ্যস্থতাকারী হিসেবে কাতার আশাবাদী যে, খুব শিগগিরই একটি চুক্তি সম্পন্ন হতে পারে। আলোচনায় সংশ্লিষ্ট মার্কিন ও ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারাও একই আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। এই পরিস্থিতিতে, মঙ্গলবার মার্কিন ও ইসরাইলি সংবাদমাধ্যমে জানানো হয় যে, গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তুতি শুরু করেছে ইসরাইল।
কেএএনের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ার আগে গাজা উপত্যকা থেকে ধীরে ধীরে সেনা প্রত্যাহারের প্রস্তুতির জন্য গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি সেনাবাহিনীর দক্ষিণ কমান্ড একাধিক বৈঠক করেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নিরাপত্তা সূত্রের বরাত দিয়ে কেএন জানায়, ইসরাইলি সেনাবাহিনী রাফাহ ক্রসিংয়ের ফিলিস্তিনি দিক থেকে প্রত্যাহারের প্রস্তুতি নিচ্ছে। সংবাদমাধ্যমটি আরও জানায়, ফিলাডেলফি করিডোর থেকে সেনা প্রত্যাহারের বিষয়টি ইসরাইলি, মিশরীয় ও মার্কিন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে সমন্বয় করে করা হচ্ছে।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, হামাসের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষরের প্রথম কয়েক দিনের মধ্যে ইসরাইলি সেনাবাহিনী ফিলাডেলফি করিডোর থেকে সেনা প্রত্যাহার সম্পন্ন করবে। তবে, সেনাবাহিনী মধ্য গাজার নেতজারিম এলাকায় নিজেদের অবস্থান এবং স্থাপন করা অবকাঠামো ভেঙে ফেলতে এক সপ্তাহ পর্যন্ত সময় নিতে পারে।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ইউনিয়ন সাব সেন্টারগুলো চিকিৎসক ও অন্যান্য জনবল সংকটের কারণে কার্যত রুগ্ন হয়ে পড়েছে। এর ফলে উপজেলার লাখো মানুষ সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। চিকিৎসা না পেয়ে রোগীরা শহরমুখি হচ্ছেন, যেখানে দুস্থ, গরীব ও অসহায় রোগীরা অর্থাভাবে সুচিকিৎসা না পেয়ে ঘরে শুয়ে শুয়ে ধুঁকে ধুঁকে মরছেন।
উপজেলার ১৫টি ইউনিয়ন ও একটি পৌর এলাকার ৭ লক্ষাধিক মানুষের উন্নত চিকিৎসার লক্ষ্যে ১৯৮০ সালের দশকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি নির্মিত হয়। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে এটি ৫০ শয্যায় উন্নীত করা হয় এবং ইউনিয়ন সাব সেন্টারগুলো নির্মাণ করা হয়। তথ্যসূত্র অনুযায়ী, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ইউনিয়ন সাব সেন্টারগুলোর জন্য মেডিকেল অফিসারের পদ ২৪টি থাকলেও বর্তমানে সেখানে মাত্র ৯ জন চিকিৎসক কর্মরত আছেন। এর মধ্যে ৩ জন সংযুক্তিতে রয়েছেন এবং ২ জন মাতৃকালীন ছুটিতে ও প্রশিক্ষণে আছেন। ফলে ৪ জন চিকিৎসক দিয়ে চলছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের রোগীসেবা কার্যক্রম।
এছাড়া, কনসালটেন্ট পদে ১১টি পদ থাকলেও বর্তমানে সেখানে মাত্র ২ জন চিকিৎসক রয়েছেন। এর মধ্যে একজন গাইবান্ধা সদর হাসপাতালে সংযুক্তিতে আছেন। ডেন্টাল সার্জনের পদটি বরাবর শুন্য রয়েছে। অপরদিকে, উপ সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারের ১৭ জনের মধ্যে মাত্র ১ জন কর্মরত আছেন, তিনিও এই মাসেই অবসরে যাচ্ছেন। এভাবে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও সাব সেন্টারগুলো চিকিৎসা সেবা প্রদানের পরিবর্তে নিজেরাই রুগ্ন হয়ে পড়েছে। প্রতিদিন গড়ে ৫০০ থেকে ৬০০ রোগী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সেবা নিতে আসেন, কিন্তু তারা যথাযথ চিকিৎসা পাচ্ছেন না। কর্মরত চিকিৎসকরাও সেবা প্রদানে হিমশিম খাচ্ছেন।
রোগীরা দুর্ভোগের শিকার হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন। বিত্তশালী রোগীরা শহরমুখি হলেও অসহায়, দুস্থ ও গরিব রোগীরা অর্থাভাবে বিনা চিকিৎসায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক রোগী জানান, জনবল সংকটের কারণে এখানে যথাযথ চিকিৎসক উপস্থিত থাকেন না। একজন রোগীর স্বজন বলেন, “একদিন আগে ভর্তি হয়েছি, এখনো ডাক্তার দেখেনি।” একজন নার্সকে ডাক্তার সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে তিনি উচ্চ বাক্যে বলেন, “ডাক্তারের কাছে যান, আপনারা কোন খানে ভর্তি হয়েছেন সেখানে যান।” এটাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বর্তমান চিত্র।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. দিবাকর বসাক জানান, “আমি কয়েকদিন আগে যোগদান করেছি। লোকবল সংকটের কারণে চিকিৎসা সেবা ঠিকভাবে দেয়া যাচ্ছে না।” তিনি আরো বলেন, “উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষের নিকট চাহিদা পাঠানো হয়েছে, আশা করি দ্রুত এ সমস্যা সমাধান হবে।” জেলা সিভিল সার্জন ডা. কানিজ সাবিহা মুঠোফোনে বলেন, “সারা বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোর চিত্র প্রায় একই। এই মুহূর্তে কেবলমাত্র নতুন নিয়োগের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান সম্ভব।”
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
হিলি স্থলবন্দরে রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রতিযোগিতা কমিশনের উপপরিচালক দীনেশ সরকার ব্যবসায়ীদের সাথে মতবিনিময় সভা আয়োজন করেছেন। এই সভার উদ্দেশ্য ছিল আমদানি, সরবরাহ এবং প্রতিযোগিতা বিরোধী কর্মকাণ্ডের পর্যবেক্ষণ করা।
আজ বুধবার দুপুরে হিলি পানামা পোর্টের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় রমজান মাসে পণ্যের সরবরাহ ও বাজার পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত রায়, হাকিমপুর থানার অফিসার ইনচার্জ সুজন মিয়া, হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক প্রুপের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন শিল্পী, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসেন, বাংলাহিলি সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সভাপতি ফেরদৌস রহমান, সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর ইসলাম মন্ডল, ব্যবসায়ী হযরত আলী, ব্যবসায়ী ওহেদুর রহমান রিপনসহ অন্যান্য ব্যবসায়ীরা।
সভায় ব্যবসায়ীরা তাদের মতামত ও উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং রমজান মাসে পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। প্রতিযোগিতা কমিশনের পক্ষ থেকে বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা কামনা করা হয়।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ মন্তব্য করেছেন যে, গত এক যুগ ধরে যেভাবে নির্যাতন করা হয়েছে, তারই মহড়া দেওয়া হয়েছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সামনে। তিনি বলেন, ‘বাঙালি বাঙালি স্লোগান দিয়ে, বাঙালি ছাড়া অন্য জাতিসত্ত্বার লোকদের অস্বীকার করার চেষ্টা চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে থামিয়ে দেয়া হয়েছে।’
হাসনাত আব্দুল্লাহ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অনুষ্ঠিত একটি বিক্ষোভ মিছিলে বক্তব্য রাখছিলেন, যেখানে তিনি জাতিগত বিভাজন জিইয়ে রাখার অপচেষ্টা ও এনসিটিবির সামনে নিরীহ শিক্ষার্থীদের ওপর ন্যাক্কারজনক হামলার প্রতিবাদ জানান। তিনি বলেন, ‘যারা হামলায় অংশগ্রহণ করেছে, তাদের গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
তিনি অভিযোগ করেন যে, জাতিগত সম্প্রীতিকে উপেক্ষা করে দেশকে বিভক্ত করার ষড়যন্ত্র চলছে। হাসনাত বলেন, ‘তারা চায় বিভাজন, আমরা থাকবো ঐক্যবদ্ধ। আলোচনার মাধ্যমে সমাধানে পৌঁছাতে হবে।’
এ সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসিরউদ্দিন পাটোয়ারি বলেন, ‘বাহাত্তরের মুজিববাদী সংবিধান সরাতে না পারলে অন্যান্য জাতিসত্ত্বার মানুষের রক্ত ঝরতেই থাকবে। মুজিববাদী সংবিধানে পাহাড়ের ভাই-বোনদের স্থান দেয়া হয়নি। এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ অব্যহত রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি বিদেশি কোনো চক্রান্তে পা না দেয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, ‘যারা লাশের রাজনীতি করতে চায়, তারা এই রাজনীতি থেকে সরে আসুন। পাহাড় ও সমতলের সবাইকে রাজপথে থেকে ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে। যারা এসবের সঙ্গে জড়িত, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক।’
সমাবেশে আরও বক্তব্য রেখেছেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মুখ্য সংগঠক হান্নান মাসুদ, জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা এবং জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
এর আগে, দুপুরে রাজধানীর মতিঝিলে এনসিটিবির সামনে আদিবাসী ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। স্টুডেন্টস ফর সভারেন্টি নামক একটি প্ল্যাটফর্মের ব্যানারে আসা লোকজন এই হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এতে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর।
আহতদের মধ্যে আদিবাসী যুব ফোরামের সহ-সভাপতি টনি ম্যাথিউ চিরান, সংঘাত ও বৈষম্যবিরোধী পাহাড়ি ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ফুটন্ত চাকমা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী রূপাইয়া শ্রেষ্ঠা তঞ্চঘা অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। আহতদের সবাইকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জানা যায়, নবম-দশম শ্রেণির বাংলা দ্বিতীয় পত্রের পেছনের প্রচ্ছদে আদিবাসী লেখা গ্রাফিতি বাতিল ও বহাল নিয়ে দুপক্ষই এনসিটিবি ঘেরাও করে রাখে। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মানব ব্যারিকেড ভেঙে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে উভয়পক্ষ।
তালাশ বিডি/মিডিয়া লিঃ